সেকেন্ডারি স্কুল এনরোলমেন্ট অফ গার্লস

 

অর্থায়ন: জার্মান ডক্টর

সময়কাল: এপ্রিল ২০২৩- মার্চ ২০২৫

প্রকল্পের উদ্দেশ্য: প্রকল্পটির লক্ষ্য প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেয়েদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রবেশাধিকার উন্নত করা এবং মেয়েদের মধ্যে বাল্যবিবাহ হ্রাস করা।   

 

সকলের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য বাস্তবায়নের অন্যতম মাধ্যম । ২০৩০ সালের মধ্যে সকল মেয়ে এবং ছেলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা সম্পন্ন করবে। প্রকল্প এলাকায় বাল্যবিবাহের সংখ্যা খুব বেশি। স্কুল  ড্রপআউটের একটি প্রত্যক্ষ কারণ এটি। বিশ্বে বাংলাদেশে বাল্যবিবাহের হার অনেক বেশি। আনন্দলোক ট্রাস্ট প্রকল্প বাস্তবায়ন ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করছে যা ৮০টি সরকারি স্কুল এবং ৩৪টি আনন্দলোক স্কুল সহ ১১৪ টি আনুষ্ঠানিক বিদ্যালয়ের সাথে কাজ করছে যা স্থানীয় জনগোষ্ঠী এবং এনজিওগুলির সহযোগিতায় পূর্ণাঙ্গ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রকল্পের উদ্যোগঃ

  • প্রকল্পটি দরিদ্র্য পরিবারগুলির শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক তালিকাভুক্তিকরণ এবং প্রয়োজন-ভিত্তিক সহায়তা প্রদান করছে। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সাথে প্রকল্প কর্মীরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সরকারি বৃত্তির জন্য আবেদন করতে যোগ্য ছাত্রদের অভিভাবকদের সহায়তা করে।
  • যেখানে প্রয়োজন-ভিত্তিক সহায়তা যেমন অতিরিক্ত পাঠ্যপুস্তক, স্কুল ব্যাগ এবং ছাতা তাদের শিক্ষাকে সুচারুভাবে ধারণ করার জন্য প্রকল্প দ্বারা সরবরাহ করা হবে।
  • যেসব মেয়েরা স্কুল থেকে দূরে থাকে (অন্তত ০১কিমি), তাদের বাই-সাইকেল দেওয়া হবে। প্রকল্প কর্মীরা এবং এসএমসি এই সহায়তার জন্য মেয়েদের নির্বাচন করবে এবং সাইকেলের উপযুক্ত ব্যবহারের জন্য তাদের সহযোগিতা করবে।